২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
বউ পেটানোর পক্ষে ভারতীয় নারীরা

বউ পেটানোর পক্ষে ভারতীয় নারীরা

অনলাইন ডেস্ক
স্ত্রীকে পেটানোর ঘটনা একটি ঘৃণ্য পারিবারিক সহিংসতা। ভারতে সরকার এবং বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন এ নিয়ে কাজ চলছে। তবে খুব একটা লাভ হয়নি তাতে।

ভারতের সরকারি সমীক্ষায় দেখা গেছে, তেলাঙ্গানার ৮৩ দশমিক ৮ শতাংশ নারী বউ পেটানো সমর্থন করেন। অন্যদিকে কর্ণাটকের সবচেয়ে বেশি পুরুষও মনে করেন বউ পেটানো দোষের নয়।

কর্ণাটকের ৮১.৯ শতাংশ পুরুষ মনে করেন, স্বামী যদি স্ত্রীকে মারেন, তাতে কোনো দোষ নেই! পশ্চিমবঙ্গসহ ১৩টি রাজ্যে এই সমীক্ষার আওতায় আসা মহিলারাই মনে করছেন, শ্বশুরবাড়ির লোকদের প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করাটাই স্বামীর হাতে স্ত্রীর নিগ্রহের প্রধান কারণ।

কিন্তু এ বিষয়ে সে দেশের মানুষের মানসিকতার কতটা উন্নয়ন ঘটেছে, সে প্রশ্ন এবার সামনে এসেছে। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে প্রকাশিত পারিবারিক স্বাস্থ্য সমীক্ষার আগের রিপোর্টে দেখা যায়, সারা দেশের ৫২ শতাংশ নারী এবং ৪২ শতাংশ পুরুষ পারিবারিক সহিংসতাকে যুক্তিযুক্ত বলে মেনে নিচ্ছেন।

২০১৯-২১ সালের মধ্যে এ বারের সমীক্ষাটি হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, গোয়া, গুজরাট, হিমাচলপ্রদেশ, কর্ণাটক, কেরালা, মহারাষ্ট্র, মণিপুর, মেঘালয়, মিজ়োরাম, নাগাল্যান্ড, সিকিম, তেলাঙ্গানা, ত্রিপুরা এবং কেন্দ্রশাসিত জম্মু ও কাশ্মীরে।

কেন্দ্রীয় সমীক্ষকেরা প্রশ্ন রেখেছিলেন, ‘স্বামী যদি স্ত্রীকে আঘাত করেন বা মারধর করেন, আপনার মতে কি তা যুক্তিসঙ্গত?’ সেই প্রশ্নেরই উত্তর বাছাই করে দেখা যাচ্ছে, ‘হ্যাঁ’-এর শতকরা হিসেবে পুরুষদের মধ্যে কর্ণাটক এবং নারীদের মধ্যে তেলাঙ্গানা শীর্ষে।

দুই তালিকাতেই সবার শেষে হিমাচলপ্রদেশ। এই রাজ্যের মাত্র ১৪.২ শতাংশ পুরুষ এবং ১৪.৮ শতাংশ নারী মনে করেন, কাজটা ঠিক। নারীদের ‘হ্যাঁ’-এর তালিকায় বেশ উপরের দিকেই রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ (৮৩.৬ শতাংশ), কর্ণাটক (৭৬.৯ শতাংশ), মণিপুর (৬৫.৯ শতাংশ) এবং কেরালা (৫২.৪ শতাংশ)। পুরুষদের মধ্যে সমীক্ষায় এ ক্ষেত্রে শেষের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ত্রিপুরা (২১.৩ শতাংশ)।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019